শিরোনাম :
সারারাত রাজশাহী নগরীতে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে বালুবাহি ট্রলি ও ট্রাক রাজশাহী মহানগরীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৬ মতিহার থানার সহযোগিতায় পরিবারের কাছে ফিরল হারিয়ে যাওয়া দুই শিশু তানোরে হিমাগারে রাখা আলুতে গাছ ভারতীয় আলু মজুদের অভিযোগ কয়েকটি রুটিন মেনে চললেই মুক্তি পাবেন তৈলাক্ত ত্বকের সমস্যা থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই
চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলে ৫ বিঘা জমির ধান নষ্ট করার অভিযোগ প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে

চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলে ৫ বিঘা জমির ধান নষ্ট করার অভিযোগ প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে

চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলে ৫ বিঘা জমির ধান নষ্ট করার অভিযোগ প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে
চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলে ৫ বিঘা জমির ধান নষ্ট করার অভিযোগ প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে

 নাচোল  প্রতিনিধি : নাচোলে এক কৃষকের ৫ বিঘা জমিতে বিষ স্প্রে করে আমন ধানক্ষেত নষ্ট করার অভিযোগ উঠেছে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে সোমবার সকালে উপজেলার মাক্তাপুর গ্রামে। ধান নষ্ট হওয়ায় দিশাহারা কৃষক আনারুল ইসলাম নাচোল থানায় জিডি করেছেন।

মঙ্গলবার দুপুরে সরেজমিন ভুক্তভোগী আনারুল ইসলামের ধানখেতে গিয়ে দেখা গেছে, ধানের পাতাগুলো মরে গেছে। ৫ বিঘা জমির ধান পুড়ে গেছে।

ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক আনারুল ইসলাম অভিযোগ করে জানান, পৈতৃক সূত্রে পাওয়া ৫ বিঘা জমিতে চলতি মৌসুমে রোপা আমন ধান রোপণ করেন।

তিনি বলেন, গত একবছর পূর্বে আমার পৈতৃক জমিকে নিজেদের বলে দাবি করেন জেলার শিবগঞ্জ উপজেলার বাবুপুর গ্রামের গিয়াস উদ্দিনের ছেলে মিনহাজ ও এমদাদুল। পরে আমি চলতি বছরে আদালতে একটি মামলা করি, যা চলমান রয়েছে। আদালতের রায়ে যদি আমি জমির মালিক হই তাহলে আমি পাব, আর প্রতিপক্ষরা রায় পেলে তারা পাবে। রায়ের আগেই কেন আমার জমির ধান নষ্ট করল। আনারুল ইসলাম প্রশাসনের কাছে ন্যায্য বিচার দাবি করেন। ধানখেতে বিষ প্রয়োগের ভিডিও ফুটেজ সংরক্ষিত রয়েছে বলে জানান আনারুল ইসলাম।

মাক্তাপুর গ্রামের প্রত্যক্ষদর্শী সারিফুজ্জামান বলেন, সোমবার সকালে ১০-১২ জন লোক আনারুল ইসলামের ধানখেতে বিষ স্প্রে করে। পর দিন দেখি ধানখেতে ধানের পাতাগুলো মরে হলুদ হয়ে গেছে। জমির মালিক যেই হোক, ধানগুলো নষ্ট করা উচিত হয়নি।

এ বিষয়ে প্রতিপক্ষ মিনহাজের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আমরা জমির ক্রয়সূত্রে মূল মালিক। আনারুল ইসলাম আমাদের জমিতে জোর করে ধান রোপণ করেছিলেন। তবে আমরা ধানখেতে বিষ প্রয়োগ করিনি।

এ বিষয়ে নাচোল থানার ওসি মিন্টু রহমান যুগান্তরকে বলেন, ধানখেত নষ্ট করার ঘটনায় থানায় জিডি করেছেন ওই কৃষক। তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply